FAISAL MISHA

"Many years after my migration I realized I didn’t have a reason to leave Bangladesh."
I Made A Mistake


I didn’t come to the U.S. with a ‘life plan’. It wasn’t like my life was bad in Bangladesh and I had to move. I didn’t have a plan, I just moved! I remember sending a very long text message to Xulhaz a few months after I moved to the U.S. It reads like, “I don’t know whether I am holding my emotions inside me or not. Sometimes it feels like I am in a bubble. Everything around me is not mine but again I start telling myself that I am super happy. I don’t miss anything but I do. Every morning when I call my mother, I pretend that everything is alright. I scold her if she is emotional, maybe because I don’t want to be like that. Everything in the U.S. has to be from scratch. I am ready for that but I feel I am becoming emotionally numb on a daily basis. Sometimes I want to call and talk to you but I feel I won’t be able to manage my emotions. How could I face issues rather than running away from them? You have no idea how much I miss you. But I am incapable of expressing it. I am probably losing my sense of emotional feelings. I know you don’t like long text messages. But I am feeling very depressed today.” So he [Xulhaz] replied, “What happened to my khushumoni (sweetheart)? How can I make you feel better? I don’t know! But I always pray for you. I hope you feel better soon. If you are still feeling depressed, please knock me on Facebook or message me on the phone. Although, I am not good at phone conversation.” That was the moment I felt I had made a big mistake coming to the U.S. I felt I was still in a similar mental space. Like nothing has changed in the last five years. But when I moved, I had deleted every single friend from Bangladesh because I didn’t want to miss Bangladesh. I wanted to delete Bangladesh from my memory. But after so many years [of migration], I realized I didn’t have any reason to leave Bangladesh. I felt there was something missing in Bangladesh but I could never figure out what it was. But when I moved [to the U.S.] I realized there was nothing here. There were times when I kept walking past my apartment and I didn’t know why I was walking. I used to ask myself, “Why am I here? There is no reason for me to be here.” Till now I have no clue why I am here. I guess it feels less complicated now because I have a job. So I am spending half of my day in the office. I am already tired when I return home. But sometimes I have no clue—I am just sitting at home… I don’t know whether I am depressed or not… If I need mental health support or not. I don’t see anything, I don’t find anything positive. I was someone in Bangladesh. People knew me by my name. I am nobody here. That transition was rough. I could never justify why I migrated. How did it benefit me? I have a job, my life is safer… but I don’t know if I ever wanted that safety. To walk in the street at 3 am in the morning without being robbed was never the goal of my life. Having a more secure life was never the motivation why I moved to the U.S. So I can never justify my migration. This is the question I am still looking for an answer to.

আমি আমেরিকায় কোনো ‘লাইফ প্ল্যান’ নিয়া আসি নাই। এমন না বাংলাদেশে আমি খুব কষ্টে ছিলাম যে দেশের বাইরে চলে যেতে লাগতো । কোনো প্ল্যানই ছিল না, আমি জাস্ট মুভ করছি। আমার মনে আছে এখানে আসার কিছু মাস পরে আমি জুলহাজকে একটা বড় এসএমএস পাঠাইছিলাম টেক্সটা এরকম- “আমি জানি না, আমি আমার ইমোশনগুলা নিজের মধ্যে চেপে রাখতেছি কিনা। মাঝে মাঝে মনে হয় যে আমি একটা বাবলের মধ্যে আছি। চারপাশের কিছুই আমার না, আবার নিজেকে বলি - আমি অনেক ভালো আছি। আমি কিছুই মিস করি না, কিন্তু আবার করি। প্রতিদিন সকালে যখন মা’কে ফোন দেই, ভান করি যে সব ঠিক আছে। আমি মাকে ইমোশনাল হওয়ার জন্য বকা দিই কারণ আমি হয়ত ইমোশনাল হতে চাই না। আমেরিকায় সব কিছু শূন্য থেকে শুরু করতে হবে। আমি তার জন্য রেডি কিন্তু অনুভব করি আমার অনুভূতিগুলো প্রতিদিন একটু একটু করে ভোঁতা হয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে আপনাকে কল করে কথা বলতে ইচ্ছা হয় কিন্তু মনে হয় যে আমি হয়ত আমার আবেগ সামলে রাখতে পারবো না। আমি এই ইস্যুগুলো থেকে পালিয়ে না গিয়ে বরং এগুলাকে ফেস করবো কীভাবে? আপনার কোনো ধারণা নাই আমি আপনাকে কি পরিমান মিস করি, কিন্তু বলতে পারি না। আমি হয়ত আমার ফিলিংস হারিয়ে ফেলছি। আমি জানি আপনি বড় লেখা পড়তে পছন্দ করেন না কিন্তু আমার মনটা হয়তো আজকে একটু বেশিই খারাপ।” সো সে [জুলহাজ] উত্তর দিলো, “আমার কুসুমনির কি হয়েছে? আমি জানি না কি করলে তোমার ভালো লাগবে! কিন্তু সবসময় তোমার ভালো কামনা করি। আশা করি তাড়াতাড়ি মন ভালো হয়ে যাবে। বেশি মন খারাপ লাগলে ফেসবুকে নক দাও বা মোবাইলে মেসেজ দাও। তুমি তো জানো আমি ফোনে অত ভালো কথা বলতে পারি না।” ঠিক ঐ মুহুর্তে আমার মনে হল আমি আমেরিকায় এসে একটা মস্ত বড় ভুল করেছি। আমার মনে হল আমি একই মানসিক অবস্থার মধ্যে আছি। যেনো গত পাঁচ বছরে কিছুই চেঞ্জ হয় নাই। আমি যখন আমেরিকায় আসি, ফেসবুক থেকে সব দেশি মানুষ বাদ দিয়ে দিছিলাম কারণ বাংলাদেশ মিস করতে চাইনি। আমি বাংলাদেশকেই আমার স্মৃতি থেকে ডিলিট করে দিতে চাইছিলাম। দেশ ছেড়ে আসার অনেকদিন পর হঠাৎ টের পেলাম আমার বাংলাদেশ ছাড়ার আসলে কোনো কারণ ছিল না। বাংলাদেশে কিছু একটা মিসিং লাগতো কিন্তু কি জিনিস সেইটা কখনো ফিগার আউট করতে পারি নাই। কিন্তু আমি যখন এখানে আমেরিকায় আসলাম, আমি তাড়াতাড়িই বুঝছিলাম সেই মিসিং জিনিস এইখানে নাই। আমেরিকায় মাঝে মাঝে হাটতে হাটতে আমার এপার্টমেন্ট পার হয়ে যেতাম কিন্তু জানতাম না আমি কেনো হাটছি। প্রায়ই নিজেকে জিজ্ঞেস করতাম, “আমি এখানে কেনো? আমার এখানে আসার তো কোনো কারণ নাই।” এখন পর্যন্ত আমি এর কোনো ক্লুই খুঁজে পাই নাই। আমার মনে হয়, এখন যেহেতু একটা চাকরী করি তাই কম জটিল লাগে। দিনের অর্ধেকটাতো সেখানেই কাটে, কাজ শেষে যখন বাসায় আসি তখনতো অলরেডিই ক্লান্ত। কিন্তু মাঝে মাঝে কোনো খেই থাকে না, বাসায় জাস্ট বসেই থাকি। আমি জানি না, আমি কি ডিপ্রেসড, নাকি না অথবা আমার মেন্টাল হেলথ সাপোর্টের দরকার আছে, নাকি নাই। আমি আমার চারপাশে পজিটিভ কিছু খুঁজে পাই না। বাংলাদেশে আমি কেউ একজনতো ছিলাম। মানুষ আমাকে আমার নাম ধরে চিনতো। এখানে আমি কেউ না। এই ট্রাঞ্জিশনটা খুব রাফ ছিল। আমি কখনোই আমার মাইগ্রেশনটাকে জাস্টিফাই করতে পারি না। এইটার কারণে কি লাভ হল? আমার একটা চাকরী আছে, নিরাপদ জীবন...। কিন্তু আমি জানি না, আমি এই নিরাপত্তা চাইছি কীনা। ছিনতাই হওয়ার ভয় ছাড়া রাত ৩টায় রাস্তায় হেটে বেড়াব এমন স্বপ্ন জীবনের লক্ষ্য ছিল না। নিরাপদ জীবন পাওয়ার আশা এখানে মুভ করার জন্য কোনো মোটিভেশন ছিল না। সো আমি কখনো আমার মাইগ্রেশনটাকে জাস্টিফাই করতে পারি না। এটাই একমাত্র প্রশ্ন যার উত্তর আমি এখনো খুঁজি।
Being Gay in USA


Efad: How did you explore your sexuality after coming to the U.S.? Is it different than your experience as a gay man in Bangladesh?

Misha: Umm… Not really. Although, I feel I was a more open gay person in Bangladesh than the U.S. May be because being gay in Bangladesh is not very ‘common’ and it’s ‘uncomfortable’ and ‘eye sore’ kind of thing. I felt like a rebel and I had to show it off in Bangladesh. I used to wear pink shirts with shorts and flip-flops and go around Kalabagan chipa goli [narrow roads in Kalabagan]. That [being flamboyant] is my definition of being gay. On the contrary, I feel shy in the U.S to wear a tanktop or hold Daniel’s [husband] hands in public!

ইফাদঃ ইউএসএ আসার পরে তুমি কীভাবে তোমার সেক্সুয়ালিটিক এক্সপ্লোর করেছিলে? এখানে গে ম্যান হওয়ার অভিজ্ঞতা কি বাংলাদেশের চাইতে আলাদা?

মিশাঃ হুমম, আসলে না। যদিও আমার ফিল হোতো, আমি এখানকার (ইউএসএ) চাইতে বাংলাদেশে অনেক খোলামেলাভাবে গে ছিলাম। বাংলাদেশে গে হওয়াটা খুব ‘সাধারণ’ ব্যাপার না, বরং খুব ‘অস্বস্তিকর’ আর ‘দৃষ্টিকটু’ ব্যাপার। সেজন্য নিজেরে গে আইডেন্টিটি খুব রেবেলিয়াস মনে হতো, যেটা নিয়ে শো অফ করা যায়। লাইক গোলাপি জামার সাথে হাফপ্যান্ট আর স্যান্ডেল পরে কলাবাগানের চিপা গলি দিয়ে হাঁটা। আমার কাছে গে হবার মানে এইরকম কিছু করা। এখানে (ইউএসএ) ট্যাংক টপ পরতে বা ড্যানিয়েলের হাত ধরে হাঁটতেও লজ্জা লাগে।
They Are From Mars


Efad: Did the Bangladeshi community in the U.S. explicitly know about your sexual orientation?

Misha: No… I don’t know! Like, I never had a direct conversation about it. I remember the conversation I had with the old Bangladeshi Student Council President after Xulhaz’s murder. I feel like people know me. I am living with another man in a one bedroom apartment. Everyone [from the Bangladeshi community] knows about it because I invited them to my apartment for halkal [parties] and regular hangouts. I feel they definitely knew! I mean we were supposed to have two beds, whether it’s a one bedroom apartment or not. I was sharing the same bed [with another male roommate]. So I never directly came out to them like ‘hey, I am gay’. But I am a very open and honest person. If they hadn’t figured out that I was gay then I would say they are from Mars and they have no clue how life works!

ইফাদঃ আমেরিকার বাংলাদেশি কমিউনিটি কি তোমার সেক্সুয়াল অরিয়েন্টেশন সম্পর্কে জানতো?

মিশাঃ নাহ… আমি জানি না, লাইক তাদের সাথে সরাসরি কখনো এটা নিয়ে কথা হয় নাই। আমার মনে আছে বাংলাদেশি স্টুডেন্ট কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টের সাথে জুলহাজ খুন হওয়ার পরে আলাপ হয়েছিল। আমার মনে হয় মানুষজন আমার [সেক্সচুয়ালিটি] সম্পর্কে জানে। আমি আরেকটা ছেলের সাথে একটা এক বেডরুমের এপার্টমেন্টে থাকি। সবাই [বাংলাদেশি কমিউনিটি] এটা জানে কারণ তাদেরকে আমার বাসায় ‘হ্যালক্যাল’ [পার্টি] ও রেগুলার আড্ডার জন্য ইনভাইট করতাম। আমার মনে হয় তারা অলরেডি সব জানে! মানে যেখানে দুইটা বেড থাকার কথা সেখানে এটা এক বেডরুমের এপার্ট্মেন্ট। মানে আমরা [পুরুষ রুমমেটের সাথে] এক বিছানায় ঘুমাচ্ছি। ফলে আমি কখনো ঐভাবে কাম আউট করে বলি নাই যে, ‘এই যে শোনো, আমি গে’। কিন্তু আমি খুবই ওপেন এবং অনেস্ট মানুষ। এরপরেও তারা যদি না বুঝতে পারে আমি গে তাহলে আমি বলবো, উনারা মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দা, দুনিয়া ক্যামনে চলে সেটা নিয়ে তাদের কোনো আইডিয়া নাই!
Could You Pass On the Beef Please


I met a lot of conservative people through him [friend from Bangladesh]. They [conservative people] didn’t have any idea or knowledge about who I was or what it meant to be a gay person. But they all loved me. They asked me a lot of ‘funny’ questions. I always took them very positively. I felt that since they don’t have access to knowledge about sexual orientation, it's my responsibility to explain it to them. Every time they made fun of me, I responded in the same manner. I never felt they were trying to hurt me. I thought they were trying to understand my sexuality but didn’t speak the language to ask me the appropriate questions. In 2015 when the Federal Court [in the U.S.] declared ‘Marriage Equality’, a [conservative] friend wrote to me, “I wish you a happy life.” I still have some of these friends on my Facebook. Half of them are from the Middle East. My friend was studying in Bangladesh Medical. Later on I came out to another... the second best friend of mine. His expression was worse than the first best friend. I was looking for some drama! I heard so many stories [about coming out] that ‘this happens, that happens’. So all three of us, my first, and second best friend, and I, were eating at a restaurant in Dhanmondi… Shad Tehari Ghar… I told him [second best friend] that I have to say something. He [second best friend] didn’t stop eating. “I am gay!”, I told him. He looked at me and said, ‘Could you please pass me the beef!”

তার [বন্ধু] মাধ্যমে আমার অনেক কনজারভেটিভ মানুষের সাথে পরিচয় হয়। তাদের কাছে আমি কে ছিলাম বা গে বলতে ঠিক কী বুঝায় সে সম্পর্কে কোনো ধারণা ছিল না। তারা আমাকে অনেক ‘হাস্যকর’ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতো। আমি সেগুলা খুব পজেটিভভাবেই নিতাম। আমার মনে হোতো, যেহেতু আমার সেএক্সুয়াল অরিয়েন্টেশন নিয়ে তাদের কোনো ধারণা নাই, সো এটা এক্সপ্লেইন করা আমার দায়িত্ব। যতবার তারা আমাকে মক করতো আমিও একইভাবে উত্তর দিতাম। কিন্তু তারা আমাকে মানসিক বা শারিরীকভাবে ক্ষতি করার চেষ্টা করছে এমনটা কখনোই মনে হয় নাই। আমি ভাবতাম তারা আমার সেক্সুয়ালিটিকে বোঝার চেষ্টা করতেছিল কিন্তু এপ্রোপিয়েট প্রশ্ন করার ভাষাটা তাদের কাছে ছিল না। ২০১৫ সালে আমারিকার ফেডারেল কোর্ট যখন ‘ম্যারিজ ইকুয়ালিটি’ ঘোষণা করে, তখন এক কনজারভেটিভ বন্ধু আমাকে মেসেজ লেখে, “জীবনে সুখী হও।” এখনো আমার ফেসবুকে এরকম কিছু বন্ধু আছে। তাদের অর্ধেকই মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা। আমার এক বন্ধু বাংলাদেশে মেডিকেলে পড়তো। পরে আমার আরেক বেস্ট ফ্রেন্ড ছিল, তার কাছে কাম আউট করছিলাম। তার এক্সপ্রেশন আমার প্রথম বন্ধুর চাইতে হাস্যকর ছিল। আমি ভাবলাম অনেক ‘ড্রামা’ হবে। আমি কামিং আউট নিয়ে অনেক গল্প শুনছি যে, ‘এই হয়, ঐ হয়’। তো আমরা তিনজন, আমি, আমার প্রথম বেস্ট ফ্রেন্ড আর দ্বিতীয় বেস্ট ফ্রেন্ড একদিন ধানমন্ডিতে একটা রেস্টুরেন্ট… স্বাদ তেহারি ঘর… ওখানে বসে খাচ্ছিলাম। তখন আমার দ্বিতীয় বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললাম, “আমি একটা জিনিস বলতে চাই।” সে খাওয়া থামায় নাই। আমি বললাম, “ আই এম গে”। সে আমার দিকে তাকায়ে বলল, “গরুর মাংসের বাটিটা আগায় দে!
Eid In The Church


Misha: One of my close friends and I used to volunteer for the Baptist Student Center. I was the Student Counselor there. She [friend] was the Director of the Baptist Student Center. I used to cook for the BSC every Sunday and Wednesday for international students.

Efad: What would you cook?

Misha: Ummm... It depends... Most of the time easy stuff like pasta and sauce. We also organized a ‘Bangladeshi Night’. We celebrated Eid [Muslim celebration] over there. We cooked traditional food… Obviously everyone enjoys South Asian food!

Efad: What did you cook on Bangladeshi night?

Misha: I cooked murgir gosh [chicken curry], egg, sabji [vegetable] and daal [lentil soup].

মিশা: আমার এক কাছের বন্ধু ব্যাপটিস্ট স্টুডেন্ট সেন্টারে ভলান্টিয়ার করতো। আমি সেখানে স্টুডেন্ট কাউন্সিলর ছিলাম। সে ব্যাপটিস্ট স্টুডেন্ট সেন্টারের পরিচালক ছিল। প্রতি রবিবার ও বুধবার আমি ব্যাপটিস্ট স্টুডেন্ট সেন্টারের জন্য রান্না করতাম।

ইফাদ: তুমি কি রান্না করতা?

মিশা: হুমম… নির্ভর করতো… অধিকাংশ সময় পাস্তা এবং সসের মতো সহজ জিনিস। আমরা একটা ‘বাংলাদেশী নাইট’ করছিলাম। তারপর ঈদ করেছিলাম। আমরা ট্র্যাডিশনাল খাবার রান্না করেছিলাম, সবাই কিন্তু সাউথ এশিয়ান ফুড পছন্দ করে।

ইফাদ: কি রান্না করে দিছিলা, বাংলাদেশি নাইটে?

মিশা: আমি মুরগীর গোশ, ডিম, সবজি আর ডাল রান্না করেছিলাম।

Artifacts
Artifact: Misha’s childhood photo shot by father during a trip to Khulna, Bangladesh.

Date Created: December 29, 2020 (Scanned)
Artifact: Two 500 Taka notes Misha received from his late grandmother as bokshish during korbanir eid. "I never touched that money. Ma always says that's for good luck." The notes are among the precious possessions Misha, a gay migrant, carried while traveling to to the U.S. from Bangladesh.

Date Created: December 29, 2020 (Scanned)

Artifact: A postcard from Misha's friend at the volunteer kitchen where Misha organized Bangladeshi dinner night.

Date Created: December 29, 2020 (Scanned)
randomness